Header Ads

Motorcycle repair & maintenance। মোটরসাইকেল মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ

A little maintenance is involved with the wording of the motorcycle. Motorbikes save money on proper maintenance and help keep the driver safe and can also empower you. I am glad to know that I am the caretaker of my machine. When I ride my bike I have a confidence that everything is fine. So inshallah I will discuss some tips for maintaining a bike.

মোটরসাইকেল একথার সাথে একটু রক্ষণাবেক্ষণ জড়িত। মোটরবাইক সঠিক রক্ষণাবেক্ষণে অর্থ সাশ্রয় করে এবং চালককে নিরাপদ রাখতে সাহায্য করে এবং আপনাকে ক্ষমতায়ন ও করতে পারে। এটা জেনে আমি আনন্দআনন্দ আনন্দ বোধ করি যে আমি আমার মেশিনের তত্ত্বাবধায়ক।আমি যখন বাইক চালাই তখন আমার একটা আত্মবিশ্বাস থাকে যে সবকিছু ঠিক আছে। তাই একটি বাইক রক্ষণাবেক্ষণ এর জন্য বেশকিছু টিপস নিয়ে আলোচনা করব ইনশাল্লাহ। 


এই  টিপসগুলোর প্রয়োজনীয়তা আপনার বাইকের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। একটি মোটর বাইক কিভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করবেন এটি সাহায্যের জন্য মোটরবাইকের রক্ষণাবেক্ষণ ম্যানুয়ালটি দেখে আসতে পারেন।



আমাদের কার্যক্ষেত্রে মোটরসাইকেল বেশ সুবিধা দিয়ে থাকে, কিন্তু যতটা সুবিধা তার থাকে ততটাই ঝুঁকিপূর্ণও বটে । তাই আমাদের এই ঝুঁকি এড়াতে মোটরবাইক চালকের দক্ষতার পাশাপাশি মোটরসাইকেলটি ভালো অবস্থায় থাকতেই হবে মোটরসাইকেলটি নামিদামি ব্র্যান্ডের হবে এমনটি নয়। যে কোন ব্যান্ডের হলেই চলবে। 

একটি কম দামি মোটরসাইকেল নিয়মিত পরিচর্যা করলেই মানুষের প্রয়োজন মেটানোর জন্য যথেষ্ট বটে | 


যন্ত্রাংশযন্ত্রাংশ 

মোটরসাইকেলের যন্ত্রাংশ ক্রয় করার জন্য আদর্শ স্থান হচ্ছে ঢাকার বংশাল মিরপুর 10 ও বাংলামটর । এলাকাভেদে মোটরসাইকেলের যন্ত্রাংশের দামের তারতম্য ঘটতে পারে।

মোটরসাইকেলের যন্ত্রাংশের মূল্য সম্পর্কে বেসিক কিছু ধারণা নেওয়া যাক।

১। ক্লাস প্লেট পাওয়া যাবে 300 থেকে আড়াই হাজার টাকার মধ্যে ।

২। সিগন্যাল লাইট এর দাম পড়বে 80 থেকে 500 টাকার মধ্যে।

৩। সিগন্যাল লাইট এর বালগুলো এবং হেডলাইটের বাল এগুলোর দাম পড়বে 30 থেকে 300 টাকার মধ্যে।

৪। ব্রেক লিভার ব্রেক লিভার ক্লাস লিভার এর দাম পড়বে আড়াইশো টাকা থেকে 500 টাকার মধ্যে ।

৫। ব্রেক দাম ব্রেক সু 200 থেকে 400 টাকা আর হাইড্রোলিক ব্রেক এর দিক মিলবে 1000 থেকে 2500 টাকার মধ্যে। 



৬।ডাম্পারের দাম পড়বে এক হাজার টাকার মতো, লুকিং গ্লাসের দাম নেবে দেড়শ থেকে 1500 টাকার মতো ব্রেক কেবল ক্লাস ওয়ান চোখ কেবল এগুলোর দাম নেবে 200 থেকে আড়াইশো টাকার মতো আর শুধু তার মিলবে 25 থেকে 30 টাকার  মধ্যে ।

৭। তালার দাম পড়বে 150 টাকা থেকে 5000 টাকা তালার উপরে এই দাম নির্ভরশীল। 

৮।হেলমেট 500 টাকা থেকে 10000 টাকা। 

৯। স্পার্ক প্লাগ এর দাম 200 টাকা থেকে হাজার টাকা কার্বুরেটর পাওয়া যাবে 700 থেকে হাজার টাকা ।


রক্ষণাবেক্ষণ: একটি মোটরসাইকেল কি পরিমাণ চালানো হয় এর উপরে সার্ভিসিং করানো হয়ে থাকে তবে এক থেকে দুই মাস অন্তর অন্তর মোটরবাইক সার্ভিসিং করালেন ভালো হয়।

300 থেকে 500 টাকার মধ্যে মোটরবাইক সার্ভিসিং এর কাজ সেরে ফেলা যায় এই সার্ভিসিং এর মধ্যে থাকে মোটরসাইকেল দোয়া এয়ার ফিল্টার পরিষ্কার কার্বুরেটর স্পার্ক প্লাগ পরিষ্কার টিউনিং ইত্যাদি।

 তবে এই কাজগুলো নিজে বসে থেকে করিয়ে নিলে ভালো হয়।

একটি মোটর বাইকের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু মধ্যে একটি হল মোবাইল সার্ভিসিং অর্থাৎ মবিলের ব্যান্ডউইথ অনুযায়ী 1000 থেকে দুই হাজার কিলোমিটারের মধ্যে মোটর বাইকের ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করতে হয় ।

নাসির গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ এর অটোমোবাইল সেকশনের সিনিয়র মেকানিক জিয়াউর রহমানের সাথে কথা বলে জানা যায় ইঞ্জিন অয়েল ব্যান্ড ও গুনগতমান বেঁধে এর দাম 700 থেকে 1500 টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে তবে মোটরসাইকেলের সঙ্গে মানানসই এমন মবিল বেছে নিতে হবে এবং নিয়মিত সেটাই ব্যবহার করা উচিত তবে বাংলাদেশের সাধারণত (20W50) ব্যান্ডের ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা হয় গ্রেডের ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা হয় এই একই গেটের মডেল অনুযায়ী ভালো-মন্দ হয়ে থাকে।


১। ফুয়েল/তেল পরিবর্তন:

 একটি ইঞ্জিন সঠিকভাবে রানিং রাখতে কয়েক হাজার মাইল পরপর তেল পরিবর্তন করতে হয় । তেল পরিবর্তন শুরু করার পূর্বে বাইকটি 5 মিনিটের জন্য চালাবেন শুধুমাত্র এটি গরম করার জন্য ।এটি তেলের শয়তানরা কমায় তাই এটি সহজে নিষ্কাশন কল করবে। ইঞ্জিন বন্ধ এবং একটি সোজা হয়ে দাঁড়ানোর সাথে সাথে দেন প্যাক এবং তেল ভর্তি একটি সরিয়ে ফেলুন যাতে এটি একটি দেন মেনে চলে যায়।

 ডেন্ট লাগে পৌঁছানোর জন্য কিছু যন্ত্রাংশ অপসারণ করা লাগতে পারে এছাড়াও তেলের ফিল্টার বের করতে হবে। তেল নিষ্কাশন হয়ে গেলে নতুন তেল ভর্তি করুন ।


২। ইয়ার ফিল্টার পরিবর্তন:

যদি মোটরসাইকেল এর এয়ার ফিল্টার জমাট ময়লাযুক্ত এবং নোংরা থাকে তাহলে আপনার বাইকের কর্মক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং যান্ত্রিক ত্রুটি বাড়বে তাই নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর সঠিক মানের এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করা উচিত এটি পরিবর্তন করা তেমন কোন জটিল বিষয় নয় এটি যে কেউ করতে পারে।এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করার জন্য এয়ার ক্লিনার বক্সটি ওপেন করে এয়ার ফিল্টার টি বের করে পরিবর্তন করতে হয় এজন্য সামান্য কিছু যন্ত্রাংশ অবসর করলেই হয়ে যায়। 

৩। টায়ারের প্রেসার এবং ট্রেড ধরে রাখুন:

 একটি টায়ারের চাপ পরীক্ষা করতে টাকার ভিতরে বাল্বের ক্যাপ খুলুন এবং নজল এর মুখে একটি বায়ুচাপ গেজ/ মিটার চাপুন ।  সাপের সাথে তুলনা করুন এটি কি হওয়া উচিত সেই তথ্যটি টায়ারের সাইজ ওয়ালি লেখা থাকবে।  প্রতি বর্গ ইঞ্চি পিএসআই সঠিক সংখ্যা ব্যান্ড টায়ারে পূরণ করতে, এয়ার কম্প্রেসার ব্যবহার করুন বায়ুর পেশার বেশি হলে কিসু বাতাস ছেড়ে দিন । 


                               


৪। চেইন পরিষ্কার রাখুন:

 একটি বাইক চলতে চলতে চীনের মধ্যে ময়লা-আবর্জনায় ভরে যায় এতে একটি চেনের কার্য ক্ষমতা লোপ পায় তাই নিয়মিত চেইন পরিষ্কার করা উচিত সেন্ট পরিষ্কারের জন্য একটুও মিল ব্রাশ এর মাধ্যমে করা উচিত। আপনার বেটিকে ডবল স্থানে রেখে গাড়িটিকে নিউট্রিশনে রেখে পিছনের চাকা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ব্রাশ এর মাধ্যমে পরিষ্কার করা উচিত। পরিষ্কার হয়ে গেলে শুকিয়ে সেন অয়েল ব্যবহার করা। 



৫। স্পার্ক প্লাগ রক্ষণাবেক্ষণ:

মোটরবাইক এর ইঞ্জিন সঠিকভাবে রানিং থাকার জন্য স্পার্ক প্লাগ পরিষ্কার করা উচিত আমরা যারা নিজেরাই নিয়মিত বাইক পরিষ্কার করে থাকি আমাদের পরিষ্কার করার সময় স্পার্ক প্লাগ এর পাশে পানি প্রবেশ করে প্রাণীগুলোকে নিষ্কাশন করা উচিত এবং স্পার্ক প্লাগ এর মধ্যে কার্বন জমলে কারণগুলো পরিষ্কার করা উচিত যাতে করে ইঞ্জিন এর ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। স্পার্ক প্লাগ বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে যার বাইকে যে ধরনের প্লাগ ব্যবহার করা হয়েছে সেই প্লাজা মোটরবাইকে ব্যবহার করা উচিত।






RBFried থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.