4 stroke engine। ৪ স্ট্রোক ইঞ্জিন
ফোর স্ট্রোক ইঞ্জিন কে প্রধানত জ্বালানির ভিত্তিতে দুই ভাগে ভাগ করা যায়
নাম্বার ওয়ান ফোর স্ট্রোক পেট্রোল ইঞ্জিন নাম্বার টু ফোর স্ট্রোক ডিজেল ইঞ্জিন।
ফোর স্ট্রোক পেট্রোল ইঞ্জিনের মূলনীতি ।
পেট্রোল ইঞ্জিনের জ্বালানি হিসেবে গ্যাসোলিন বা পেট্রোল ব্যবহার করা হয়। এজন্যই একে পেট্রোল ইঞ্জিন বা গ্যাসোলিন ইঞ্জিন বলে। 4 স্টক পেট্রল ইঞ্জিনে চারঘাতে চক্র সম্পন্ন হয়। ঘাতগুলো হলো-
ক) প্রবেশ বা চার্জিং ঘাত। Suction or Charging storke.
খ) সংকোচন ঘাত। Compression storke.
গ) সম্প্রসারণঘাত । Expansion or working stroke.
ঘ) নির্গমন ঘাত। Exhaust stroke.
১) প্রবেশ বা চার্জিং ঘাত। Suction or Charging storke.
পিস্টন টি.ডি.সি হতে বি.ডি.সি এর দিকে যেতে থাকে। এতে সিলিন্ডারে শূন্যতার সৃষ্টি হয়।ইনটেক ভালভ খোলা থাকে।কার্বুরেটর থেকে ইয়ার ফুয়েল চার্জ সিলিন্ডার এর মধ্যে ইনটেক পোর্ট দিয়ে প্রবেশ করে। সিলিন্ডার এয়ার ফুয়েল চার্জ দিয়ে পূর্ণ হয়।
২) সংকোচন ঘাত। Compression storke.
এই স্ট্রোক কে উভয়ই ভালভ বন্ধ থাকে।পিস্টন বিডিসি হতে টিডিসি এর দিকে যেতে থাকে ।সার্চ রুদ্র তাপে সংকোচিত হয়ে ক্লিয়ারেন্স ভলিয়মে অবস্থান করে। এতে এয়ার ফুয়েল চার্জের চাপ বেড়ে ৮-১৪ কেজি/বর্গ সেমি- এবং তাপমাত্রা বেড়ে 250 ডিগ্রি-300 ডিগ্রি সেলসিয়াসে পরিণত হয়।
৩) গ) সম্প্রসারণঘাত । Expansion or working stroke.
এই স্ট্রোকে উভয়ই ভালভ বন্ধ থাকে।প্রজ্বলিত গ্যাসের চাপে পিস্টন টিডিসি হতে বিডিসি এর দিকে চলে যায়। এই প্রসারণ রুদ্ধ তাপে সংঘটিত হয়। পিস্টনের এই সম্প্রসারণ ক্রিয়া দিয়ে ক্র্যাঙ্ক ঘূর্ণন গতি লাভ করে।
৪) নির্গমন ঘাত। Exhaust stroke. একজাস্ট খোলা থাকে। পিস্টন বিডিসি হতে টিডিসি এর দিকে যায়। পুরা গ্যাস পিস্টনের ধাক্কায় নির্গমন পথ দিয়ে বের হয়ে যায় এবং চক্র সম্পন্ন হয়।
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন