Header Ads

পেট্রোল পাম্প।বাংলাদেশে পেট্রোল পাম্প করতে কত টাকা লাগে

পেট্রোল পাম্প

যাদের কাছে টাকা রয়েছে কিন্তু কি ব্যবসা শুরু করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না, তাদের বলছি। তারা নতুন উদ্যোক্তা হিসেবে শুরু করতে পারেন পেট্রোল পাম্পের ব্যবসা।  পেট্রোল পাম্পের ব্যবসা অবশ্যই একটি লাভজনক ব্যবসা। আপনি যে এ ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে কয়েকটি শর্তসাপেক্ষেই এ ব্যবসা শুরু করতে পারেন। পেট্রোল পাম্পের এই ব্যবসা শুরু করতে গেলে বেশ কিছু বিধি-নিষেধ এবং শর্ত মেনে করতে হবে। আমরা জানার চেষ্টা করব যে কিভাবে আমরা একটা পেট্রোল পাম্পের ব্যবসা শুরু করতে পারি।


পেট্রোল পাম্প কাকে বলে?

পেট্রোল পাম্প হল একটি জ্বালানো সরবরাহকারী পাম্প যা ফিলিং স্টেশন নামেও পরিচিত। এ পাম থেকে যানবাহনে ডিজেল পেট্রোল অকটেন এবং কি সিএনজি ও সরবরাহ করা হয়।

পাম্প কত প্রকার ও কি কি?

প্রতিটি পাম্পি আলাদা আলাদা ভাবে কাজ করলেও প্রতিটি পাম্পের উদ্দেশ্য একই প্রতিটি পাম্প জ্বালানি সরবরাহ করে থাকে। প্রধানত তিন ধরনের প্রার্থী বেশি ব্যবহার হয়। রোটারি পাম্প। ইনলাইন পাম্প। রেল পাম্প। 

বাংলাদেশে পেট্রোল পাম্প করতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশে একটি পেট্রোল পাম্প এর ব্যবসা শুরু করতে গেলে আপনাকেকিভাবে আবেদন করবেন কিভাবে ডিলারশিপ নিবেন। এসব বিষয়গুলো জেনে নেওয়া জরুরী আপনি যত ভালো জানবেন আপনার এই ব্যবসা ততই স্বচ্ছ হবে। শহরের মধ্যে পেট্রোল পাম্প করতে গেলে এখানে আবেদন খরচ পড়বে ১০০০ টাকা এবং গ্রাম অঞ্চলে পড়বে ১০০ টাকা। যারা তফসিল জারিভুক্ত রয়েছে এক্ষেত্রে ৫০% ছাড় পেয়ে থাকেন মূলত ডিমান্ড ড্রাপের মাধ্যমে এই অর্থ গ্রহণ করে তেল সংস্থা। গ্রাম অঞ্চলে পেট্রোল পাম্প স্থাপন করতে গেলে ৫০ লক্ষ টাকা এবং শহর অঞ্চলে ১.৫কোটি টাকা ডিলারশিপ বাবদ দিতে হয়।


মিনি পেট্রোল পাম্প


বড় পরিসরে এ ব্যবসা করতে গেলে বিস্ফোরক অধিদপ্তর থেকে আপনাকে লাইসেন্স নিতে হবে।  আর যদি ছোট পরিসরে কয়েকটি ড্রাম এর মধ্যে এই ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে উপজেলা পরিষদ কিংবা পৌরসভা থেকে লাইসেন্স এর মাধ্যমে এ ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। স্বল্প পরিসরে ব্যবসা শুরু করতে গেলে এক লক্ষ টাকা হলেই এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।

কোন মন্তব্য নেই

RBFried থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.