ডিজেল ইঞ্জিন ও পেট্রোল ইঞ্জিনের মধ্যে পার্থক্য।The difference between diesel and petrol engine
ডিজেল ও পেট্রোল ইঞ্জিনের মধ্যে পার্থক্য, পর্যায় ক্রমে আলোচনা করা হলো। The differences between diesel and petrol engines are discussed in stages.
ডিজেল ইঞ্জিনের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
১। ডিজেল ইঞ্জিনের সাকশন স্ট্রোকে শুধুমাত্র বাতাস প্রবেশ করে এবং ওই বাতাস সংকোচন স্ট্রোকে সংকুচিত হয় ।
২।কম্প্রেশন স্ট্রোকের শেষে সংকুচিত বাতাসের মধ্যে উত্তপ্ত দিজেল ফুয়েল সূক্ষ কনা আকারে স্প্রে করার ফলে প্রজ্জ্বলন ঘটে তাই এই ইঞ্জিনকে কম্প্রেশন ইগনিশন ইঞ্জিন বলা হয়।
৩। ডিজেল ইঞ্জিনের এয়ার ফুয়েল মিকচার(Heterogeneous) অসমসত্ব হয় ।
৪।সংকোচন অনুপাত 14- 22:1
৫। কম্প্রেশন প্রেসার 30 kg/cm ² হতে 50 kg/cm ²
২।কম্প্রেশন স্ট্রোকের শেষে সংকুচিত বাতাসের মধ্যে উত্তপ্ত দিজেল ফুয়েল সূক্ষ কনা আকারে স্প্রে করার ফলে প্রজ্জ্বলন ঘটে তাই এই ইঞ্জিনকে কম্প্রেশন ইগনিশন ইঞ্জিন বলা হয়।
৩। ডিজেল ইঞ্জিনের এয়ার ফুয়েল মিকচার(Heterogeneous) অসমসত্ব হয় ।
৪।সংকোচন অনুপাত 14- 22:1
৫। কম্প্রেশন প্রেসার 30 kg/cm ² হতে 50 kg/cm ²
৬। সংকোচন তাপমাত্রা 500⁰c -700⁰c.
৭। গতি কম।
৮। তাপীয় দক্ষতা বেশি।
৯। আপেক্ষিক জ্বালানি খরচ কম।
১০। প্রাথমিক খরচ (ইঞ্জিনের কয় মূল্য) বেশি।
১১।সমান ক্ষমতায় ওজনে ভারী।
১২।সমান ক্ষমতায় আকারে বড়।
১৩। আয়ুকাল বেশি।
৮। তাপীয় দক্ষতা বেশি।
৯। আপেক্ষিক জ্বালানি খরচ কম।
১০। প্রাথমিক খরচ (ইঞ্জিনের কয় মূল্য) বেশি।
১১।সমান ক্ষমতায় ওজনে ভারী।
১২।সমান ক্ষমতায় আকারে বড়।
১৩। আয়ুকাল বেশি।
১৪। কম মূল্যের জ্বালানি ব্যবহৃত হয়।
১৫। বারিজা যানবাহন এবং বাড়ি বুঝা পরিচালনায় ব্যবহৃত হয়। যেমনঃ ডিজেল পাওয়ার প্লান্ট, বাস ট্রা, রোড রোলার, উইল লোডার, ফর্ক লিফট, এক্সকাভেটর ইত্যাদি।
পেট্রোল ইঞ্জিন এর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা ।
১।পেট্রোল ইঞ্জিনের সাকশন স্ট্রোকে এয়ার ফুয়েল মিক্সার প্রবেশ করে এবং ওই মিক্সার সংকুচিত হয়।
২। কম্প্রেশন স্ট্রোকের শেষে ইলেকট্রিক স্পার্ক দিয়ে প্রজ্বলন সংঘটিত হয়। তাই একে স্পার্ক ইগনিশন ইঞ্জিন বলে।
৩। পেট্রোল ইঞ্জিনের এয়ার ফুয়েল মিক্সার সমসত্ব(Heterogeneous) হাই।
৪। সংকোচন অনুপাত 6-10:1 ।
৫। কম্প্রেশন প্রেসার 8kg/cm² হতে 14kg/cm² ।
৬। সংকোচন তাপমাত্রা 250⁰C-300⁰C.
৭। গতি বেশি।৮। তাপীয় দক্ষতা কম।
৯। আপেক্ষিক জ্বালানি খরচ বেশি।
১০। প্রাথমিক খরচ (ইঞ্জিনের মূল্য) কম।
১১। সমান ক্ষমতায় ওজনে হালকা ।
১২। সমান ক্ষমতায় আকারে ছোট।
১৩। আয়ুকাল কম।
১৪। বেশি মূল্যের জ্বালানি ব্যবহৃত হয়।
১৫। হালকা যানবাহন এ ব্যবহৃত হয় যেমনঃ মোটরসাইকেল, স্কুটার, জীপ, ইত্যাদি।
আর যা থাকছে
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন