Header Ads

Who is the best manager?।একজন সফল ম্যানেজার কিভাবে হবেন?

আপনি কিভাবে একজন দক্ষ ম্যানেজার হবেন?

একটি প্রতিষ্ঠান অনেক ম্যানেজার থাকে, কিন্তু প্রত্যেক ম্যানাজার শব্দের পূর্বে The Best দ্যা বেস্ট শব্দ লাগানো থাকে না।  যে ম্যানাজারের পূর্বে  The Best দ্যা বেস্ট শব্দ লাগানো থাকে সে হলো সফল ম্যানাজার। The Best Manager শব্দ টা কোন ম্যানেজার নিজে লাগাতে পারে না। কোন ম্যানাজার যে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকে সেই প্রতিষ্ঠান এই উপাধি দিয়ে থাকে। কোন ম্যানাজার কর্ম প্রতিষ্ঠান ত্যাগ করার পর যদি দীর্ঘদিন তার সহকর্মী তাকে মনে রাখে তাহলে বুঝতে হবে সে সকল ম্যানেজার। একজন সকল ম্যানেজার The Best Manager এর গুনাবলীঃ একজন ম্যানেজার কে The Best Managerহতে হলে তার মধ্যে কিছু বিশেষ গুণাবলী থাকা প্রয়োজন যেমনঃ ১। Decision Making Power: সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা। ২। Effective Priorities Management: কার্যকর অগ্রাধিকার ব্যবস্থাপনা:এর মানে হলো,  কোন কাজটি আগে করবেন এবং কোন কাজটি পরে করবেন  যেমনঃ

A-Urgent & Important ( Do First) জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ প্রথমে করুন।
B- Not Urgent but Important (To Iater) জরুরী নয় কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ (পরবর্তীতে)।
C- Urgent but Not Important (Delegated) জরুরী কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নয় (অর্পিত)।
D- Not Urgent & Not Important (Eliminate) জরুরি নয় এবং গুরুত্বপূর্ণ নয় (বাদ দেওয়া) ।

➤এই Priority Management অর্থাৎ অগ্রাধিকার ব্যবস্থাপনাঃ

Priority Management সঠিক ভাবে করার কারণে আপনি হবেন একজন সফল ম্যানাজার। অনেকের অনেক কম যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ম্যানেজারিয়াল পজিশনে সফল হয়েছেন। কারণ উনি বুঝেন কোন কাজটি আগে করতে হবে এবং কোন কাজটি পরে করতে হবে। আপনি কোন কাজটি আগে করবেন এবং কোন কাজটি পরে করবেন এই সম্পর্কে আপনার সঠিক ধারণা থাকতে হবে।

এরপরে যে জিনিসটি আসে তা হলো Communication অর্থাৎ যোগাযোগঃ

যদি আপনার Communication অর্থাৎ যোগাযোগে দুর্বলতা থাকে তাহলে কখনোই আপনি সফল ম্যানাজার হতে পারবেন না। তবে এই কমিউনিকেশন হতে হবে Effective communication অর্থাৎ কার্যকর যোগাযোগ। একজন ম্যানেজার কে সফল ম্যানেজার হতে হলে তার Effective communication skills অর্থাৎ কার্যকর যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। যোগাযোগে দুর্বলতা থাকলে আপনি কখনই একজন সফল পরিচালক হতে পারবেন না। কোথাও মেইল পাঠাতে হবে কাউকে চিঠি লিখতে হবে কাউকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু জানাতে হবে, সময়মত জানাবেন। কাউকে ফোন করতে হবে ইত্যাদি এটাই Effective communication skills অর্থাৎ কার্যকর যোগাযোগ।  কমিউনিকেশন দুইভাবে করা যায়ঃ

১। Verbal 
২। Written

আপনার উর্দ্ধতন কর্মকর্তার সাথে, এবং যারা কোম্পানির টপ লেভেল এ বসে আছে তাদের সাথে, আপনার একটি কমিউনিকেশন সব সময় গড়ে তুলতে হবে। যে জিনিসটি যাকে জানানো দরকার তাতে তাকে সাথে সাথে সেই জিনিসটি জানাতে হবে। এই কমিউনিকেশন এর ব্যাপারে কোন ঢিলে করা চলবে না। যদি আপনি কমিউনিকেশনে সময় নেন তাহলে আপনি কখনোই সফল ম্যানাজার হতে পারবেন না।
এরপরে যে জিনিসটি আসে তা হল Leadership অর্থাৎ নেতৃত্ব। আর এই Leadershipদুই ধরনের হয়ে থাকেঃ

A-Title Leadership অর্থাৎ শিরোনাম নেতৃত্ব। 
B- Natural Leadership অর্থাৎ প্রাকৃতিক নেতৃত্ব।


Title Leadership এমন এক ধরনের নেতৃত্ব যে প্রতিষ্ঠানে আপনাকে পথ দিয়েছে তাই আপনি এখানে কাজ করছেন।  যেমন প্রতিষ্ঠান আপনাকে ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন তাই আপনার কথায় সবাই কাজ করছে। কারণ আপনার নামের পূর্বে একটি টাইটেল রয়েছে যে আপনি ম্যানাজার। সেজন্যই আপনার কথা শুনতে তারা বাধ্য। আপনি যে স্পিক দেন আপনি যে মোটিভেশন গুলো প্রয়োগ করেন। তারা তা শুনতে বাধ্য তাই তারা আপনার কাজ করে।

Natural Leadership হলো এমন একটি বিষয় যা আপনার পদের কারণে নয় যা আপনার কারণে আপনার স্টাফরা কাজ করছে। আপনি তাদেরকে আপনার হৃদয়ের ভালোবাসা দিয়ে কাজ আদায় করে নিতে পারছেন। আপনার টাইটেল লিডারশিপ নন যে আপনার নামের কারণে তারা বাধ্য হয়ে আপনার কাজ করছে। তাই আপনার লিডারশীপ টা থাকতে হবে ন্যাচারাল। আপনারা লিডারশিপ গুলো এমন হওয়া উচিত যে আপনার কথাগুলো সবাই শুনে এবং আপনাকে সবাই ভালোবাসে। এই লিডারশিপ যার যত ভালো সে তত সফল ম্যানাজার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে।

এরপরে যে জিনিসটি আসে তা হল সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও এর সমাধান।

ম্যানেজারিয়াল পজিশনে যদি আপনি জব করেন তাহলে আপনার সমস্যা আসবেই। আপনি যদি মনে করেন কোন সমস্যা আপনার সামনে আসবে না তাহলে সেটি অবশ্যই ভুল ধারণা। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা আপনার কাছে আসবে যদি আপনি এই ধরনের সমস্যা দেখে ভয় পেয়ে যান তাহলে আপনি কখনোই সফল ম্যানাজার হতে পারবেন না। আপনাকে যে কারনে এই সমস্যা গুলো হয়েছে সেগুলো এনালাইসিস করতে হবে এবং গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করার পর সেই সমস্যাগুলো কে চিহ্নিত করে, তা সমাধা করার জন্য একটা পদ্ধতি বের করতে হবে এবং সমাধান করতে হবে। আরেকটি সমস্যা আসলে আপনার যারা সহকর্মী রয়েছে তাদের কেউ সমাধান করার সুযোগ দিতে হবে। আমাদের একটা বড় সমস্যা হল কোন সমস্যা হলে সমাধান করার জন্য আমরা অন্যদের সুযোগ দিতে চাইনা আমরা নিজেরাই সবকিছু করতে চাই, এটা নিত্যান্তই একটি ভুল ধারণা, কারণ তাদের মধ্য থেকেও গুড সল্যুশন আসতে পারে তাই সমস্ত সহকর্মীদের ডেকে তাদের কাছে সমস্যার কথাটি জানানো এবং এর সমাধান জানতে চাওয়া তাহলে তাদের মধ্য থেকেও অন্ততপক্ষে একটি ভাল পয়েন্ট বেরিয়ে আসবে।

এরপরে যে জিনিসটি আসে তা হল  Time Management অর্থাৎ সময় ব্যবস্থাপনা:

যদি আপনি সময়ের কাজটা সময় করতে না পারেন তাহলে তো হবে না। প্রতিদিনের কাজ আপনাকে প্রতিদিন শেষ করতে হবে।

এরপরে যে জিনিসটি আসে তা হল Personality অর্থাৎ ব্যক্তিত্বঃ

আপনার এই পার্সোনালিটি যদি হয় নিম্নমানের তাহলে আপনি কখনোই সফল ম্যানেজার হতে পারবেন না। পারসোনালিটির সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ‘ইগো’,এই ‘ইগো’ দিয়ে কখনই কাজ করা যাবে না। একজন সফল ম্যানাজার হতে গেলে এই ‘ইগো’ লুকিয়ে রাখতে হবে। আমরা যখন কোন অফিসে কাজ করব সেগুলো কে অফিশিয়ালি নিতে হবে কোনো কিছুকেই পার্সোনালি নেওয়া যাবে না। কারণ এই ইগোর কারণে এই পার্সোনালিটি নষ্ট হয়। আর এই পার্সোনালিটি নষ্ট হওয়ার কারণেই অনেক ম্যানাজার সফল ম্যানেজার হতে পারে না। ইগোর কারণে যেন পার্সোনালিটি নষ্ট না হয় সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। কারণ এই ‘ইগো’ মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু। যদি আপনি এই ইগো কন্ট্রোল করতে না পারেন, তাহলে কিন্তু আপনি পিছিয়ে যাবেন।

এরপরে যে জিনিসটি আসে তা হল  Emotional intelligence অর্থাৎ মানসিক বুদ্ধি।

মানুষের ইমোশন কি বুজা, আপনার যারা সহকর্মী আছে, তাদের ইমোশনকে বোঝা,  আপনার যারা গ্রাহক আছে তাদের ইমোশন কে বোঝা। আপনার যে টপ লেভেল এবং mid-level ম্যানেজমেন্ট আছে তাদের ইমোশনকে বোঝা। সবার ইমোশনকে গুরুত্ব দিতে হবে অর্থাৎ সবার ইমোশনটা কে বুঝতে হবে। ধরেন আপনার অধীনস্থ একজন কর্মচারী মনটা একটু খারাপ,তাকে এমন কিছু বলা যাবে না যে তাতে তার মনটা আরও খারাপ হয়ে যায় এবং আরো তিতা হয়ে যায় এবং সে বিরক্ত বোধ করে। আপনি যদি দেখেন আপনার সহকর্মীরা মন খারাপ হয়েছে তাহলে তাকে উৎসাহ দেবেন তার মনটা ভালো করার জন্য। একজন মানুষের কাছে কোন কিছু বলতে গেলে,  আপনার কোম্পানির টপ লেভেল কোন ব্যক্তির সাথে কথা বলতে গেলে তার ইমোশনটা কেমন সেটা বিচার-বিশ্লেষণ করে তারপরে তার সাথে কথা বললে বা কোন পরামর্শ চাইলে সে সঠিকভাবে সেই সহযোগিতা করতে পারে। ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং একটি বৃহৎ একটা বিষয়ঃ যদি এই ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত কিছু জানতে চান তাহলে কমেন্টে জানাবেন তাহলে পরবর্তীতে আলোচনা করতে পারব ইনশাআল্লাহঃ আপনাকে সফল ম্যানাজার করার জন্য এই ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়ঃ

এরপরে যে বিষয়টি আসে তা হচ্ছে Transparency অর্থাৎ স্বচ্ছতা, সততা।

এই জায়গাটিতে একজন ম্যানাজারকে সফল ম্যানেজার হতে হলে অবশ্যই পরিষ্কার থাকতে হবে। আপনার ট্রান্সফারেন্সি থাকতে হবে আপনাকে সৎ হতে হবে। আপনি সব কাজে স্বচ্ছ থাকবেন। সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে আপনার Honesty এবং Transparency (ট্রান্সফারেন্সি) নিয়ে যাতে প্রশ্ন না ওঠে।

এবার যে জিনিসটি আসে তা হল Team work অর্থাৎ দলবদ্ধভাবে সম্পাদিত কর্ম।

আপনি এজ এ ম্যানেজার আপনার পক্ষে কিছুই করা সম্ভব না, আপনার যা কিছু করতে হবে সব আপনার সহকর্মীদের সাথে নিয়েই করতে হবে। আপনার সহকর্মীদের নিয়ে একটি টিম তৈরি করতে হবে কারণ Team building is a art দল গঠন একটি শিল্প। আপনি যদি সফল ম্যানেজার হতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই Team building এ দক্ষ হতে হবে।

এখন যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব তা হল Ability to inspire others  অর্থাৎ অন্যদের অনুপ্রাণিত করার ক্ষমতা। কথার মাধ্যমে মানুষকে টাচ করতে হবে। একজন মানুষকে স্পর্শ করলে যে অনুভূতি হয়,কথা দিয়েও কিন্তু তাকে টাচ করা যায়। তাকে ছোঁয়া যায় এই জায়গাটা কিন্তু আপনাকে ভালোমতো বুঝতে হবে একজন মানুষকে ইন্সপায়ার করার ক্ষমতা আপনার থাকতে হবে।

এরপরে যে জিনিসটি আসে সেটি হচ্ছে কাস্টমার সার্ভিস। আপনার সার্ভিসকে আপনার কাস্টমার কতটুকু সন্তুষ্ট সেদিকে আপনার অবশ্যই তিক্ন দৃষ্টি রাখতে হবে। কাস্টমার যাতে আপনার প্রতি বিরক্ত না হয় এবং আপনার কাছে এসে ঘন্টার পর ঘন্টা যেন তাকে বসে থাকতে না হয়।

এরপর যে পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করব সেটি হচ্ছে Make performance target setting for success অর্থাৎ সাফল্যের জন্য কর্মক্ষমতা লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। এমন টার্গেট নেওয়া যাবে না যে পর্যন্ত পৌঁছানো সম্ভব নয়, আপনাকে এমন টার্গেট নিতে হবে যেটা আপনি টাচ করতে পারেন।  আপনাকে টার্গেট নিতে হবে বাস্তবসম্মত যেটি আপনি পারেন সেই পর্যন্তই টার্গেট নেবেন।

এরপরে যে জিনিসটি আছে সেটি হচ্ছে Reporting অর্থাৎ প্রতিবেদন: রিপোর্টিং আপনাকে অবশ্যই খুব ভালোভাবে জানতে হবে। আপনাকে অবশ্যই নির্ভুলভাবে রিপোর্ট করার ক্ষমতা থাকতে হবে। এবং আপনার রিপোর্টটি যাতে অতি সহজেই বুঝতে পারে সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।  আপনি এমন একটি যা ইচ্ছা তাই একটা রিপোর্ট করে দিলেন যে রিপোর্টটি উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বুঝতে সমস্যা হচ্ছে তাহলে সেই রিপোর্ট করে লাভ কি?

এরপরে যে যোগ্যতাটি আসে সেটি হচ্ছে Preview এর মানে হচ্ছে আগে দেখা দূরদর্শিতা, অর্থাৎ আগামী পাঁচ বৎসর কি হতে পারে আগামী দুই মাস পরে কি হতে পারে এমন একটা দূরদর্শিতা আপনার মধ্যে থাকতে হবে তাহলে আপনি একজন বেস্ট ম্যানেজার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন।

idea generation একই কাজ বিভিন্ন ম্যানাজার বিভিন্নভাবে করে থাকে আপনাকে এমন এই একই কাজ ভিন্নভাবে আরো সফলতার সাথে দক্ষতার সাথে করতে হবে। এবং আপনার মধ্যে Qualities of a good listener অর্থাৎ একজন ভালো শ্রোতার গুণাবলী থাকতে হবে। আমরা শুধু নিজেরা বলতে চাই কিন্তু অন্যের কোন কিছু শুনতে চাই না অন্যের মতামত গুলো অন্যের কথাগুলো আমাদেরকে শোনার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। অর্থাৎ লিসেনিং ক্যাপাসিটি আপনার মধ্যে বৃদ্ধি করতে হবে। যত শুনবে ততো বুঝবেন এবং বুঝার কারণে আপনি কাজটি সঠিকভাবে করতে পারবেন।

অতীত থেকে শিক্ষা নেওয়া- যদি আপনি পূর্বে কোন ভুল করে থাকেন সেই ভুল থেকে আপনাকে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। এবং আপনি যদি কোন কাজ ভালো করে থাকেন তার থেকেও শিক্ষা নেবে।

সবশেষে জিনিস যে জিনিসটি আমি নিয়ে আসতে চাই সেটি হচ্ছে পরিশ্রম আপনাকে পরিশ্রম করার ক্ষমতা থাকতে হবে অর্থাৎ আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে আর এই পরিশ্রম হচ্ছে দুই ধরনের তা হলঃ Work and smart work একটি হচ্ছে ওয়ার্ক অর্থাৎ যে কাজটি গাধারা করে থাকে অর্থাৎ গাধার মত কাজ করে যাবা আরেকটি হচ্ছে ইস্মার্ট ওয়ার্ক আর এই স্মার্ট ওয়ার্ক হচ্ছে সঠিক সময়ে সঠিক কাজ করা। আমি সব থেকে এসেছি নিয়ে এসেছি Discipline শৃঙ্খলা একটি প্রতিষ্ঠান অবশ্যই শৃঙ্খলা বজায় রাখা অতীব জরুরী এবং একজন সফল ম্যানেজারের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

1 টি মন্তব্য

নামহীন বলেছেন...

দক্ষ ম্যানেজার তৈরিতে ভালো একটি গাইডলাইন পেলাম ধন্যবাদ।

RBFried থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.